Today we are cover Online Land Record Banglarbhumi at banglarbhumi.gov.in Portal what is Mouza,khatian,Map in Bengali of West bengal.The West Bengal government’s Banglabhumi or
Banglarbhumi is an online portal that helps people access land and
property-related information. Details that users can access on the
portal include names of land owners, land area, plot numbers, property
values, etc. The Banglarbhumi website helps with additional details such
as map of the land or the exact location of the property. Currently,
the website has information pertaining to 42,159 mouzas and 4.30 crore
Khatians (plots) in West Bengal.
Content of Table:-
*What is Khatian in bengali
*What is Mouza bengali
*How to Check west bengal Land Record of Banglar bhumi.
►ভূমি : জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন ১৯৫০-এর ২(১৬) ধারা অনুসারে ভূমি বলতে চাষ করা হয়, চাষ করা হয় না অথবা বছরের কোনো সময় জলমগ্ন থাকে, এরূপ জমি এবং তা থেকে উৎপন্ন্ন লাভকে বোঝায়। বাড়ি-ঘর, দালান-কোঠা, মাটির সঙ্গে সংযুক্ত অন্যান্য জিনিস বা মাটির সঙ্গে সংযুক্ত কোনো জিনিসের সঙ্গে স্থায়ীভাবে আটকানো কোনো জিনিস ভূমির অন্তর্গত।
►ভূমি জরিপ : জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন ১৯৫০, সার্ভে অ্যান্ড সেটেলমেন্ট (এসএস) ম্যানুয়াল ১৯৩৫, সার্ভে অ্যাক্ট ১৮৭৫, প্রজাস্বত্ব বিধিমালা ১৯৫৫ এবং অপরাপর জরিপ আইনের বিধান মতে, মৌজাভিত্তিক ভূমির রেকর্ড তথা খতিয়ান ও নকশা প্রস্তুতের কার্যক্রমকে ভূমি জরিপ বলা হয়।
►ম্যাপ বা নকশা : নকশা হলো কোনো মৌজাভুক্ত ভূমির বাস্তব চিত্র বা ভূ-চিত্র।
►মৌজা : মৌজা হলো জরিপের একটি ভৌগোলিক ইউনিট। একটি ইউনিয়নকে কয়েকটি মৌজায় বিভক্ত করে এ ভৌগোলিক ইউনিট করা হয়।
জেএল নং : উপজেলার অন্তর্গত মৌজাগুলোর পরিচিতিমূলক ক্রমিক নম্বরকে জেএল নং বা জুরিসডিকশন লিস্ট নম্বর বলে। মৌজার উত্তর-পশ্চিম কোণ থেকে শুরু করে পূর্ব-দক্ষিণ কোণে গিয়ে এ নম্বর দেওয়া শেষ করা হয়।
►দাগ নম্বর : একটি মৌজার বিভিন্ন মালিকের বা একই মালিকের বিভিন্ন শ্রেণীভুক্ত ভূমিকে নকশায় যে পৃথক পরিচিতি নম্বর দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, তাকে বলে দাগ নম্বর।
►খতিয়ান : খতিয়ান হলো দখলিস্বত্বের প্রামাণ্য দলিল। এক বা একাধিক দাগের সম্পূর্ণ বা আংশিক ভূমি নিয়ে এক বা একাধিক ব্যক্তির নামে সরকার বা রাজস্ব কর্মকর্তা কর্তৃক যে ভূমিস্বত্ব প্রস্তুত করা হয়, তাকে খতিয়ান বলে। প্রতি খতিয়ানের একটি পৃথক পরিচিতি নম্বর থাকে। খতিয়ানকে 'রেকর্ড অব রাইটস' বা 'স্বত্বলিপি' বলা হয়। খতিয়ান হচ্ছে নিখুঁত মালিকানা স্বত্ব ও দখলিস্বত্বের প্রামাণ্য দলিল। খতিয়ানে মৌজা নম্বর, জেএল নম্বর, স্বত্বের বিবরণ, মালিকের নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা থাকে। খতিয়ানের অপর পৃষ্ঠায় দাগ নম্বর, প্রত্যেক দাগের উত্তর সীমা (উত্তর দাগ), ভূমির শ্রেণী, দখলকারের নাম, ভূমির পরিমাণ, হিস্যা, হিস্যামতে পরিমাণ লেখা থাকে। উপযুক্ত আদালত কর্তৃক ভুল প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত খতিয়ান নির্ভুল হিসেবে গণ্য হতে থাকে।
►পর্চা : জরিপ চলাকালে বুঝারত স্তরে ভূমি মালিককে প্রস্তুতকৃত খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি দেওয়া হয়, তাকে পর্চা বলে। পর্চা জরিপ কর্মচারী কর্তৃক অনুস্বাক্ষরিত হওয়া উচিত।
►বাটা দাগ : নকশায় ভুলবশত কোনো প্লটের দাগ নম্বর বাদ পড়লে, শেষ প্লট নম্বরটির পরের নম্বরটি নিচে লিখে এবং বাদ পড়া প্লটের নম্বরটি ওপরে লিখে (ভগ্নাংশের মতো) প্রাপ্ত যে নম্বর পাওয়া যায়, তা দিয়ে বাদ পড়া প্লটটি চিহ্নিত করা হয়, তাকে বাটা দাগ বলে।
►ছুট দাগ : নকশায় দাগ নম্বর বসানোর সময় ভুলবশত কোনো একটি অঙ্ক বা সংখ্যা বাদ পড়লে অর্থাৎ ছুটে গেলে তাকে ছুট দাগ বলে। যেমন ১, ২, ৩ বসানোর পর ৫ ও ৬ বসিয়ে ফেলা, এখানে ৪ ছুট দাগ। অর্থাৎ ওই নকশায় ৪ নম্বর নামে কোনো প্লটের অস্তিত্ব নেই।
►হোল্ডিং : একটি খতিয়ানে একটি দাগ থাকতে পারে, আবার একাধিক দাগও থাকতে পারে। এ রকম একটি খতিয়ানের অন্তর্ভুক্ত ভূমিকে হোল্ডিং বা জোত-জমা বলে। হোল্ডিংয়ের পরিচিত নম্বরকে হোল্ডিং নম্বর বলে।
►দাখিলা : ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের বিপরীতে প্রদত্ত রসিদকে বলে দাখিলা বা আর আর (রেন্ট রিসিট) দাখিলা ভূমি মালিকানা প্রমাণের প্রাথমিক দলিল।
►কবুলিয়ত : কবুলিয়ত হলো এক ধরনের শর্তযুক্ত চুক্তিনামা। যা রায়ত কর্তৃক সরকার (পূর্বে জমিদারকে দিত) বরাবরে দেওয়া হয়।
►তফসিল : কোনো জমি যে মৌজায় অবস্থিত সে মৌজার নাম, জেএল নম্বর, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, জমির শ্রেণী, পরিমাণ, জমির চৌহদ্দি বর্ণনা ইত্যাদি পরিচিতি সংবলিত বিবরণকে ওই জমির তফসিল বলে।
►রেভিনিউ কোর্ট : রেভিনিউ কর্মকর্তা যখন আনুষ্ঠানিকভাবে এক বা একাধিক পক্ষের শুনানি নিয়ে কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদান করেন, তখন তাকে বলে রেভিনিউ কোর্ট (বিধি-১৩৪, এসএস ম্যানুয়াল ১৯৩৫)। দেওয়ানি কার্যবিধির ৫(২) ধারা মতে যে আদালত কৃষিজমির খাজনা বা রাজস্ব কিংবা মুনাফা সম্পর্কে কার্যক্রম গ্রহণের এখতিয়ার রাখে, তাকে রেভিনিউ কোর্ট বলে।
►ডিক্রি : মামলার নম্বর, পক্ষ পরিচয়, দাবির বিবরণ, মামলার খরচের পরিমাণ, খরচ কী অনুপাতে, কে বহন করবে, তা এবং অন্য আনুষঙ্গিক বিষয়াদি এতে থাকে। স্থাবর সম্পত্তির ডিক্রিতে সেটেলমেন্ট পর্চার দাগ, খতিয়ানও উল্লেখ থাকে। মূলত ডিক্রি হলো রায়ের ভিত্তিতে প্রস্তুতকৃত আদালতের দলিল।
*What is Khatian in bengali
*What is Mouza bengali
*How to Check west bengal Land Record of Banglar bhumi.
Content of Table:-
*What is Khatian in bengali
*What is Mouza bengali
*How to Check west bengal Land Record of Banglar bhumi.
*দাগ ও খতিয়ান পশ্চিমবঙ্গ সরকার
*বাংলার ভূমি ডটকম
*জমির দাগ ও খতিয়ান তথ্য
*জমির তথ্য
*বাংলার ভূমি ওয়েবসাইট
*বাংলার ভূমি দাগের তথ্য
*বাংলার ভূমি দাগ ও খতিয়ান
Banglarbhumi Land Record 2020 - Banglarbhumi West Bengal - যেভাবে আপনার জমির রেকর্ড দেখতে পারবেন!
►ভূমি : জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন ১৯৫০-এর ২(১৬) ধারা অনুসারে ভূমি বলতে চাষ করা হয়, চাষ করা হয় না অথবা বছরের কোনো সময় জলমগ্ন থাকে, এরূপ জমি এবং তা থেকে উৎপন্ন্ন লাভকে বোঝায়। বাড়ি-ঘর, দালান-কোঠা, মাটির সঙ্গে সংযুক্ত অন্যান্য জিনিস বা মাটির সঙ্গে সংযুক্ত কোনো জিনিসের সঙ্গে স্থায়ীভাবে আটকানো কোনো জিনিস ভূমির অন্তর্গত।
►ভূমি জরিপ : জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন ১৯৫০, সার্ভে অ্যান্ড সেটেলমেন্ট (এসএস) ম্যানুয়াল ১৯৩৫, সার্ভে অ্যাক্ট ১৮৭৫, প্রজাস্বত্ব বিধিমালা ১৯৫৫ এবং অপরাপর জরিপ আইনের বিধান মতে, মৌজাভিত্তিক ভূমির রেকর্ড তথা খতিয়ান ও নকশা প্রস্তুতের কার্যক্রমকে ভূমি জরিপ বলা হয়।
►ম্যাপ বা নকশা : নকশা হলো কোনো মৌজাভুক্ত ভূমির বাস্তব চিত্র বা ভূ-চিত্র।
►মৌজা : মৌজা হলো জরিপের একটি ভৌগোলিক ইউনিট। একটি ইউনিয়নকে কয়েকটি মৌজায় বিভক্ত করে এ ভৌগোলিক ইউনিট করা হয়।
জেএল নং : উপজেলার অন্তর্গত মৌজাগুলোর পরিচিতিমূলক ক্রমিক নম্বরকে জেএল নং বা জুরিসডিকশন লিস্ট নম্বর বলে। মৌজার উত্তর-পশ্চিম কোণ থেকে শুরু করে পূর্ব-দক্ষিণ কোণে গিয়ে এ নম্বর দেওয়া শেষ করা হয়।
►দাগ নম্বর : একটি মৌজার বিভিন্ন মালিকের বা একই মালিকের বিভিন্ন শ্রেণীভুক্ত ভূমিকে নকশায় যে পৃথক পরিচিতি নম্বর দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, তাকে বলে দাগ নম্বর।
►খতিয়ান : খতিয়ান হলো দখলিস্বত্বের প্রামাণ্য দলিল। এক বা একাধিক দাগের সম্পূর্ণ বা আংশিক ভূমি নিয়ে এক বা একাধিক ব্যক্তির নামে সরকার বা রাজস্ব কর্মকর্তা কর্তৃক যে ভূমিস্বত্ব প্রস্তুত করা হয়, তাকে খতিয়ান বলে। প্রতি খতিয়ানের একটি পৃথক পরিচিতি নম্বর থাকে। খতিয়ানকে 'রেকর্ড অব রাইটস' বা 'স্বত্বলিপি' বলা হয়। খতিয়ান হচ্ছে নিখুঁত মালিকানা স্বত্ব ও দখলিস্বত্বের প্রামাণ্য দলিল। খতিয়ানে মৌজা নম্বর, জেএল নম্বর, স্বত্বের বিবরণ, মালিকের নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা থাকে। খতিয়ানের অপর পৃষ্ঠায় দাগ নম্বর, প্রত্যেক দাগের উত্তর সীমা (উত্তর দাগ), ভূমির শ্রেণী, দখলকারের নাম, ভূমির পরিমাণ, হিস্যা, হিস্যামতে পরিমাণ লেখা থাকে। উপযুক্ত আদালত কর্তৃক ভুল প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত খতিয়ান নির্ভুল হিসেবে গণ্য হতে থাকে।
►পর্চা : জরিপ চলাকালে বুঝারত স্তরে ভূমি মালিককে প্রস্তুতকৃত খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি দেওয়া হয়, তাকে পর্চা বলে। পর্চা জরিপ কর্মচারী কর্তৃক অনুস্বাক্ষরিত হওয়া উচিত।
►বাটা দাগ : নকশায় ভুলবশত কোনো প্লটের দাগ নম্বর বাদ পড়লে, শেষ প্লট নম্বরটির পরের নম্বরটি নিচে লিখে এবং বাদ পড়া প্লটের নম্বরটি ওপরে লিখে (ভগ্নাংশের মতো) প্রাপ্ত যে নম্বর পাওয়া যায়, তা দিয়ে বাদ পড়া প্লটটি চিহ্নিত করা হয়, তাকে বাটা দাগ বলে।
►ছুট দাগ : নকশায় দাগ নম্বর বসানোর সময় ভুলবশত কোনো একটি অঙ্ক বা সংখ্যা বাদ পড়লে অর্থাৎ ছুটে গেলে তাকে ছুট দাগ বলে। যেমন ১, ২, ৩ বসানোর পর ৫ ও ৬ বসিয়ে ফেলা, এখানে ৪ ছুট দাগ। অর্থাৎ ওই নকশায় ৪ নম্বর নামে কোনো প্লটের অস্তিত্ব নেই।
►হোল্ডিং : একটি খতিয়ানে একটি দাগ থাকতে পারে, আবার একাধিক দাগও থাকতে পারে। এ রকম একটি খতিয়ানের অন্তর্ভুক্ত ভূমিকে হোল্ডিং বা জোত-জমা বলে। হোল্ডিংয়ের পরিচিত নম্বরকে হোল্ডিং নম্বর বলে।
►দাখিলা : ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের বিপরীতে প্রদত্ত রসিদকে বলে দাখিলা বা আর আর (রেন্ট রিসিট) দাখিলা ভূমি মালিকানা প্রমাণের প্রাথমিক দলিল।
►কবুলিয়ত : কবুলিয়ত হলো এক ধরনের শর্তযুক্ত চুক্তিনামা। যা রায়ত কর্তৃক সরকার (পূর্বে জমিদারকে দিত) বরাবরে দেওয়া হয়।
►তফসিল : কোনো জমি যে মৌজায় অবস্থিত সে মৌজার নাম, জেএল নম্বর, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, জমির শ্রেণী, পরিমাণ, জমির চৌহদ্দি বর্ণনা ইত্যাদি পরিচিতি সংবলিত বিবরণকে ওই জমির তফসিল বলে।
►রেভিনিউ কোর্ট : রেভিনিউ কর্মকর্তা যখন আনুষ্ঠানিকভাবে এক বা একাধিক পক্ষের শুনানি নিয়ে কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদান করেন, তখন তাকে বলে রেভিনিউ কোর্ট (বিধি-১৩৪, এসএস ম্যানুয়াল ১৯৩৫)। দেওয়ানি কার্যবিধির ৫(২) ধারা মতে যে আদালত কৃষিজমির খাজনা বা রাজস্ব কিংবা মুনাফা সম্পর্কে কার্যক্রম গ্রহণের এখতিয়ার রাখে, তাকে রেভিনিউ কোর্ট বলে।
►ডিক্রি : মামলার নম্বর, পক্ষ পরিচয়, দাবির বিবরণ, মামলার খরচের পরিমাণ, খরচ কী অনুপাতে, কে বহন করবে, তা এবং অন্য আনুষঙ্গিক বিষয়াদি এতে থাকে। স্থাবর সম্পত্তির ডিক্রিতে সেটেলমেন্ট পর্চার দাগ, খতিয়ানও উল্লেখ থাকে। মূলত ডিক্রি হলো রায়ের ভিত্তিতে প্রস্তুতকৃত আদালতের দলিল।
কিভাবে জমির দাগ নাম্বার ও খতিয়ান নম্বর দেখবেন? How to find banglar bhumi Land record by khatian and Plot No.
ভূমির সাধারণ হিসাব - General calculation of land of West Bengal BnaglarBhumi.
*1 একর - 100 ডেসিমিল = 3 বিঘা 8 শতক
*1 বিঘা = 20 কাঠা = 33 ডেসিমিল
*1 ডেসিমিল = 435.6 বা 436 বর্গফুট
*1 কাঠা = 720 বর্গফুট।
*1 কাঠা = 16 শতক
*1 শতক = 45 বর্গফুট
*1 বিঘা = 20 কাঠা = 33 ডেসিমিল
*1 ডেসিমিল = 435.6 বা 436 বর্গফুট
*1 কাঠা = 720 বর্গফুট।
*1 কাঠা = 16 শতক
*1 শতক = 45 বর্গফুট
Banglabhumi
is an online web portal for land records and reforms launched by the
Government of West Bengal. Any person can use this portal to retrieve
land and property related information such as the name of the owner,
land area, plot number, the value of the property and also the present
owner.
*What is Mouza bengali
*How to Check west bengal Land Record of Banglar bhumi.
- Registration of Deed
- Online Mutation Application Process
- Online request for a certified copy of plot information/ Record Of Right (ROR)/ plot map
- Property Information
- Govt Website: https://banglarbhumi.gov.in/
0 Comments